Header Ads

জেনে নিন শিক্ষক নিয়োগ সর্ম্পকে নতুন তথ্য

 

শিক্ষক নিয়োগ: প্রতি পদের জন্য লড়বেন ৪০ জন


এক মাস ধরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ পেতে আবেদন করেছেন চাকরিপ্রত্যাশীর। সংশোধনসহ সব প্রক্রিয়া এরই মধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদের জন্য।

সহকারী শিক্ষকের পদ ৩২ হাজার ৫৭৭টি। এসব পদের বিপরীতে আবেদন জমা পড়েছে ১৩ লাখের কিছু বেশি। এতে একটি পদের জন্য চাকরিপ্রত্যাশী ৪০ জন প্রার্থী পরীক্ষায় অংশ নেবেন।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) সহকারী পরিচালক নিয়োগ হিসেবে কর্মরত সিনিয়র সহকারী সচিব আতিক এস বি সাত্তার প্রথম আলোকে বলেন, চাকরিপ্রত্যাশী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ পেতে আবেদন করেছেন ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ জন

ইউটিউবিং করতে চাচ্ছেন? 

কি ধরণের মাইক্রোফোন কিনবেন ভেবে পাচ্ছেন না? 

বেস্ট অফারে অরিজিনাল মাইক্রোফোন কিনুন। সাথে পাচ্ছেন ৬ মাসের অফিসিয়াল ওয়ারেন্টি এবং হোম ডেলিভারি। আপনার পছন্দে Microphone সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ছবিতে ক্লিক করুন। আমাদের আরও কালেকশন দেখতে ছবিতে ক্লিক করুন>>>>>


গত ২৫ অক্টোবর অনলাইনে আবেদন শুরু করেন প্রার্থীরা। আবেদনপ্রক্রিয়া শেষ হয় গত ২৪ নভেম্বর রাতে। এর পরের ৭২ ঘণ্টা সময় ছিল পেমেন্ট করার জন্য। পেমেন্ট শেষে ১৩ লাখের বেশি প্রার্থী এ পদের জন্য আবেদন করেছেন।

২০০৯-১৯ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১ লাখ ৯৭ হাজার ৮৬৪ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। মুজিব বর্ষে সব শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়ার পরিকল্পনা থাকলেও করোনা পরিস্থিতির কারণে সম্ভব হয়নি। তবে সেপ্টেম্বরে নিয়োগপ্রক্রিয়া চূড়ান্ত করার উদ্যোগ নেয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। অক্টোবরে এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।মন্ত্রণালয়ের এই উদ্যোগের পর সেপ্টেম্বরে কোটামুক্ত রেখে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগের প্রস্তাব করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। প্রাথমিকের শিক্ষক পদটি ১৩তম গ্রেড হয়েছে।

সর্বশেষ ২০১৮ সালের ৩০ জুলাই সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে মোট উত্তীর্ণ হন ৫৫ হাজার ২৯৫ জন, নিয়োগ দেওয়া হয় ১৮ হাজার ১৪৭ জনকে। এর আগে একই বছর ২০১৪ সালের স্থগিত পরীক্ষাটিও নেওয়া হয়। ওই পরীক্ষায় মোট উত্তীর্ণ হন ২৯ হাজার ৫৫৫ প্রার্থী। এর মধ্যে নিয়োগ দেওয়া হয় ৯ হাজার ৭৬৭ জনকে। এ দুই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও চূড়ান্ত নির্বাচিত হননি ৫৬ হাজার ৯৩৬ প্রার্থী। উত্তীর্ণ এসব প্রার্থী ২০১০-১১ সালের মতো প্যানেল নিয়োগ চান। তবে মন্ত্রণালয় জানিয়ে দিয়েছে, প্যানেলে নিয়োগ দেওয়া হবে না। নতুন করে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়।

No comments

Theme images by ImagesbyTrista. Powered by Blogger.