Header Ads

২০ ছাত্রীকে ধর্ষণ, আটক স্কুলশিক্ষক


How to Get Free YouTube Subscribers (the Real Way)

Click now.➤ ➤ ➤ ➤ https://lnkd.in/g3iyUPw

তিনি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের শিক্ষক। কিন্তু ছাত্রীরাই তাঁর শিকার। পাঁচ বছরে বিভিন্ন ভাবে ফাঁদে ফেলে অন্তত ২০ জন ছাত্রীকে ধর্ষণ করেছেন এই আরিফুল ইসলাম। সেই কাজের ছবি তুলে রেখে ছাত্রীদের নিয়মিত ব্ল্যাকমেল করার অভিযোগও উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের মানুষ গণপিটুনি দিয়ে মিজিমিজি অক্সফোর্ড স্কুলের এই শিক্ষককে পুলিশের বিশেষ বাহিনী র‌্যাব (র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন)-এর হাতে তুলে দেয়। শুক্রবার র‌্যাবের এক কর্তা জানিয়েছেন, জেরায় অপরাধের কথা স্বীকার করেছেন অভিযুক্ত। তাঁর মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ থেকে ছাত্রীদের ধর্ষণের প্রচুর ছবি পাওয়ার পরে আরিফুলকে আটক করা হয়েছে। তাঁর হয়ে সওয়াল করায় আটক করা হয়েছে স্কুলটির প্রধান শিক্ষককেও।

স্কুলের এক অভিভাবক জানিয়েছেন, নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে সম্প্রতি কুপ্রস্তাব দিয়েছিলেন ওই শিক্ষক। কিন্তু ছাত্রী বিষয়টি বাড়িতে জানিয়ে দেয়। তার পরে বৃহস্পতিবার স্থানীয়রা তাঁকে আটক করে মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়। তাতে ছাত্রীদের ধর্ষণের বেশ কিছু ভিডিয়ো ও ছবি মেলে। শুরু হয় গণপিটুনি। এর পরে আরিফুলকে র‌্যাবের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এক শিক্ষকের এই কাণ্ড প্রকাশ্যে আসায় অভিভাবকেরা বিচলিত। এক ছাত্রীর মা বলেন, ‘‘স্কুলে গিয়ে শিক্ষকের কাছেও যদি ছাত্রীরা নিরাপদ না-থাকে, এর চেয়ে দুশ্চিন্তার কী হতে পারে!’

How to Get Free YouTube Subscribers (the Real Way)

Click now.➤ ➤ ➤ ➤ https://lnkd.in/g3iyUPw

র‌্যাবের এক মুখপাত্র সাংবাদিক বৈঠকে জানিয়েছেন, ছাত্রীদের ফাঁদে ফেলে ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছেন অভিযুক্ত শিক্ষক। পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি— ধর্ষণের ক্ষেত্রে কোনও বাছবিচার ছিল না আরিফুলের।  ছাত্রীদের ব্ল্যাকমেল করার জন্যই যে ছবি ও ভিডিয়ো তিনি তুলে রাখতেন, তা-ও স্বীকার করেছেন শিক্ষক। স্কুলে তল্লাশি চালিয়ে তাঁর যে ল্যাপটপ উদ্ধার হয়েছে, তাতে অন্তত ২০ জন ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রমাণ রয়েছে। নিজের স্কুল ছাড়া অন্য স্কুলের ছাত্রীও রয়েছে এর মধ্যে। আপাতত তাঁকে আটক করে সাইবার ও তথ্যপ্রযুক্তি আইনে মামলা করা হচ্ছে। নির্যাতিতদের বয়ান জোগাড় করে ধর্ষণের মামলা করার চেষ্টা করবে পুলিশ।

No comments

Theme images by ImagesbyTrista. Powered by Blogger.